সেই ছেলেটিকে সমুদ্রের অসীম নীল জলরাশি এর দিকে তাকিয়ে কখনো কখনো সুখী হওয়ার থেকে বেশি নস্টালজিক হয়ে যেতে হয়। মনে পড়ে যায় ফেলে আসা হাজার দিনগুলির মাঝে কিছু বিশেষ দিনের কথা।
পাশে বসে স্ত্রীর চোখের দিকে তাকিয়ে হঠাত করে হারিয়ে যেতে হয় বাল্যকালের উচ্ছল প্রানবন্ত সেই কিশোরীর বাতাসে উড়ন্ত মেঘকালো খোলা চুলের ভিতরে।
সমুদ্রতীরে বসে আকাশের চাঁদ আর তারাগুলোকেও তখন মনে হয় অনেক বেশি ডিপ্রেশনে আছে। মনে পড়ে তখন গোধূলি লগ্নে সেই বালিকার হাতে হাতটি রেখে দূর আকাশপানে তাকিয়ে থাকার সময়গুলো।
রাতে স্ত্রীকে কাছে টেনে নেওয়ার সময় কখনো কখনো হঠাত করে হারিয়ে যেতে হয় নিজের দুবাহুর মাঝে সেই কিশোরীর আত্মসমর্পণ এর মুহুর্তের মাঝে।
খুব সাবধানে এই নস্টালজিক হওয়া মুহুর্তগুলো লুকিয়ে ফেলতে হয়। হয়তো স্ত্রীকেও লুকিয়ে ফেলতে হয় সযত্নে কোন বালককে নিয়ে ফেলে আসা অনেক অনেক স্মৃতির মাঝে নস্টালজিক হয়ে পড়ার মুহুর্তগুলো।
তারপর... তারপর ছেলেটি তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে ছোট্ট একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলে আজ রাতে তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে, মেয়েটি বলে তোমাকে আজ অনেক রোমান্টিক লাগছে। তারপর দুজনই আবার আকাশপানে তাকাই। মনে মনে বলে দুজনে...
আজকের রাতটা অনেকবেশি ডিপ্রেশনে ভুগছে... অনেক বেশি
No comments:
Post a Comment